ও গ্রামীণ সড়কে গতিসীমা নির্ধারণ না করা, চালকদের মাদকে আসক্তি, পথচারীদের মধ্যে সচেতনতার অভাব, বিপজ্জনক ওভারটেকিং ও ওভারলোডিং করা, বিরতি ছাড়াই দীর্ঘ সময় ধরে গাড়ি চালানো, ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালানো বন্ধে আইনের প্রয়োগ না থাকা, সড়ক ও মহাসড়কে বৈধ ও অবৈধ গাড়ির বৃদ্ধি, মহাসড়কের নির্মাণত্রুটি, রাস্তার পাশে হাটবাজার ও দোকানপাট ইত্যাদি কারণে দুর্ঘটনা ঘটছে বলে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়। এ সময় এসব সমস্যা সমাধানের সুপারিশ করা হয়। দেশে সড়ক, নৌ, রেল ও বিমানপথে সব মিলিয়ে বিদায়ী বছর সাত হাজারের বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে নিসচা। এতে ৮ হাজার ১০৪ জন মারা গেছেন, আহত হয়েছেন ৯ হাজার ৭৮৩ জন।
সংবাদ সম্মেলনে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছি, যেন সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসে। সড়কে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি যেন ন্যায়বিচার পান। সে জন্য পুরোনো আইনকে যুগোপযোগী করে একটি নতুন আইন চেয়েছিলাম। আইনটি ২০১৮ সালে সংসদে পাস হওয়ার পর এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। এ পরিস্থিতিতে বলব, যে আইনটি বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছিলেন, তা যেন অচিরেই বাস্তবায়ন করা হয়।
সংবাদটি শেয়ার করুন,