
৭দফা দাবি আদায়ের লক্ষে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারীদের জাতীয় প্রেসক্লাবে সামনে মানববন্ধন মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মসূচির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছেন বৈষম্য নিরসনের জন্য দ্রব্যমূল্যের চরম উর্ধ্বগতি ও পরিবারের ভরণ-পোষণের ব্যয়ভার প্রাপ্ত বেতনের অর্থ দিয়ে মাসের ১৫ দিনও চলেনা। পাঁচ বছর পর পর পে-স্কেল প্রদানের প্রথা চালু ২০১৫ সালের ৮ম পে স্কেলের পর আট বছর হয়েছে এ পর্যায়ে কর্মচারিদের নবম পে-স্কেলসহ ভাতাদির অসংগতি দূর করা প্রত্যাশিত। পূর্বের ন্যায় টাইম স্কেল, সিলেকশন মা এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি বাস্তবায়ন করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
৩০ এপ্রিল ২০২৩ তারিখের মধ্যে উল্লেখিত দাবি মানা না হয় অথবা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সাথে আলোচনার সুযোগ না দেয়া হয় তাহলে আগামী ১২ মে ২০২৩ তারিখ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঢাকার মহাসমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা করেন।
পে-কমিশন গঠন পূর্বক ৯ম পে স্কেল বাস্তবায়ন করতে হবে। পে-স্কেল বাস্তবায়নের পূর্বে অন্তবর্তীকালীন কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ্য ভাতা প্রদান করতে হবে।
৭ দফা দাবী আদায়ের লক্ষে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারীদের জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন
মানববন্ধন কর্মসূচি মোঃ মাহমুদুল হাসানের সঞ্চালনায় মোঃ লুৎফুর রহমানের সভাপতিত্বে সংগঠনের সভাপতি স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
মানব বন্ধন কর্মসূচিতে মুখ্য সমন্বয়ক মোঃ ওয়ারেছ আলী বলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুশেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করেছেন বৈষম্য নিরসনের জন্য। দ্রব্যমূল্যের চরম উর্ধ্বগতি ও পরিবারের ভরণ-পোষণের ব্যয়ভার প্রাপ্ত বেতনের অর্থ দিয়ে মাসের ১৫ দিনও চলেনা। পাঁচ বছর পর পর পে-স্কেল প্রদানের প্রথা চালু ২০১৫ সালের ৮ম পে স্কেলের পর আট বছর হয়েছে এ পর্যায়ে কর্মচারিদের নবম পে-স্কেলসহ ভাতাদির অসংগতি দূর করা প্রত্যাশিত। পূর্বের ন্যায় টাইম স্কেল, সিলেকশন, এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি বাস্তবায়ন করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। ৩০ এপ্রিল ২০২৩ তারিখের মধ্যে উল্লেখিত দাবি মানা না হয় অথবা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সাথে আলোচনার সুযোগ না দেয়া হয় তাহলে আগামী ১২ মে ২০২৩ তারিখ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঢাকার মহাসমাবেশ কর্মসূচি অনুষ্ঠানের ঘোষণা করেন। তার পরেও দাবি বাস্তবায়িত না হলে পরবর্তীতে কঠোর থেকে কঠোরতম কর্মসূচি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ঘোষণা করা হবে।

১. পে-কমিশন গঠন পূর্বক ৯ম পে স্কেল বাস্তবায়ন করতে হবে। পে-স্কেল বাস্তবায়নের পূর্বে অন্তবর্তীকালীন কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ্য ভাতা প্রদান করতে হবে।
২/১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ঘোষণা অনুযায়ী ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণসহ পে-কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে।
৩। সচিবালয়ের ন্যায় সকল দপ্তর, অধিদপ্তরের পদনান পরিবর্তনসহ ১০ম গ্রেডে উন্নীত করণ এবং এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রনয়ণ করতে হবে।
৪। টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড পূণর্বহাল সহ বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনাবহুল, বিদ্যমান গ্রাচুইটি/আনুতোষিকের হার ৯০% এর হলে ১০০% নির্ধারণ ও পেনশন প্রাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।।
৫। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের আপীল বিভাগের রায় বাস্তবায়নসহ সহকারী শিক্ষকনো বেতন নিয়োগ বিধি-২০১৯ এর ভিত্তিতে ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ ও অধ্যয়ন আদালতের কর্মচারিদের বিচার বিভাগীয় সহায়ক কর্মচারি হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে।
৬। আউট সোর্সিং পদ্ধতি বাতিল পূর্বক উক্ত পদ্ধতিতে নিয়োগকৃত ও উন্নয়ন খাতের কর্মচারীদের রাজস্বখাতে স্থানান্তর করতে হবে। ব্লক পোষ্টে কর্মরত কর্মচারীসহ সকল পদে কর্মরতদের পদোন্নতি বা ৫ বছর পর পর বেতন ছেলের উচ্চতর গ্রেড প্রদান করতে হবে
৭। বাজারমূল্যের উর্দ্ধগতি ও জীবন যাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সাথে সমন্বয় পূর্বক সকল ভাতাদি পুনঃনির্ধারণ করতে হবে। চাকুরীতে প্রবেশের ব্যাসসীমা ৩৫ বছর ও
অবসরের বয়স সীমা ৬২ বছর নির্ধারণ করতে হবে।
এসময় মহানগর, বিভাগ ও বিভিন্ন জেলা থেকে তিন শতাধিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এই মানববন্ধনে উপস্থিত থেকে দাবি আদায়ের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিকট আকুল আবেদন জানান।