নিম্ন ও নিম্নমধ্য আয়ের পাশাপাশি মধ্য আয়ের মানুষের পরিবারের মাংসের চাহিদা মেটানো ব্রয়লার মুরগির প্রতিকেজি ২২০ থেকে ২৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে লাল মুরগির ডিম বাজারে প্রতি হালি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিভিন্ন বাজারে ঘুরে এ দৃশ্য দেখা গেছে। এ সময় বাজারে কসাইয়ের দোকানে ব্রয়লার মুরগি কেটে বিক্রি করতে দেখা গেছে। গরু ও খাসির মাংসের পাশাপাশি ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে মুরগির মাংসও।
এক মাংস বিক্রেতা জানান, বড় সাইজের ব্রয়লার মুরগিগুলো আমরা কেটে বিক্রি করছি। ব্রয়লার মুরগি সাধারণত দেড় দুই কেজির ওপরেই হয়। দাম বাড়ায় অনেকেই গোটা মুরগি কিনেন না। ছোট মুরগি নিতে চায়। তাদের সুবিধার্থেই আমরা মুরগি কেটে বিক্রি করছি।
এছাড়াও বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিকেজি পাকিস্তানি কক বা সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা কেজি দরে। দেশি মুরগি প্রতিকেজি ৪৪০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
মুরগি বিক্রেতারা বলছেন, শীতের সময় মুরগির দাম বেশি থাকে। তবে হঠাৎ পাইকারী বেশি দামে কিনতে হচ্ছে তাই খুচরা ক্রেতাদের ওপর বাড়তি চাপ যাচ্ছে।
বাজারের ডিমের দোকানগুলোতে ঘুরে দেখ যায়, প্রতি হালি লাল মুরগির ডিম ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও দেশি মুরগির ডিম ৬০ থেকে ৭০ এবং হাঁসের ডিম ৫০ থেকে ৬০ টাকা হালি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ডিম বিক্রেতা জানান, বেশি দামে কিনতে হচ্ছে তাই বেশি দামে বিক্রি করছি। আপাতত ডিমের দাম একটু বেশি। কবে নাগাদ দাম কমবে বলা যাচ্ছেনা।
বাজারে গরুর মাংস ৭০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে খাসির মাংস প্রতিকেজি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা দরে